জ্ঞান আহরণের চেয়ে তা ছড়িয়ে দেয়ার আনন্দই হোক শিক্ষা প্রদানের মূলনীতি।

বিশ্বায়নের যুগে আমরা আমাদের প্রজম্মের মেরুদণ্ড ভাঙছি না গড়ছি, তার দায় আমাদের সকলের। মেরুদণ্ড বিহীন জাতি আর যাই হোক পরিবার, সমাজ, দেশ এবং বিশ্বের জন্য আশীর্বাদ হতে পারেনা। জাতির মেরুদণ্ডকে দৃঢ় করে গড়ে তোলার জন্য চাই সঠিক শিক্ষা।
আমাদের সচেতন সমাজ আজ অনেকটা দিশেহারা হয়ে প্রজম্মকে সঠিক প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা প্রদানের লক্ষে টিউশন মিডিয়ার দারগস্হ হন। অধিকাংশ ক্ষেত্রে আমরা এর সুফল পেয়ে থাকি। বাড়তি যত্নে যেকোনো বিষয়ে একজন খারাপ ছাত্রও অনেক ভাল করতে পারে। এই দায়িত্বটুকো টিউশন মিডিয়াগুলো সাধারণত সফলভাবেই পালন করে থাকে।
একজন ভাল ছাত্র সবসময় ভাল শিক্ষক নাও হতে পাড়েন। আমি বিশ্বাস করি, টিউশন মিডিয়ারগুলো এ বিষয় মাথায় রেখেই শিক্ষক নিয়োগ এবং শিক্ষা প্রদান করে থাকেন। কারণ বর্তমানে টিউশন মিডিয়াগুলোর সংখ্যা বেশী হওয়ার কারনে এদের মধ্যে প্রতিযোগিতাও অনেক বেশী, ফলে এই মিডিয়ারগুলোর অস্তিত্ব অনেকটা ভাল মানের শিক্ষা প্রদানের উপর নির্ভর করে। এখন সরকার কোচিং- টিউশন মিডিয়াগুলোকে “ছায়া শিক্ষা” হিসেবে বৈধতা দিচ্ছে, যেখানে মিডিয়াগুলো শিক্ষা প্রাতিষ্ঠানের সহযোগী হয়ে কাজ করবে।

টিউশন মিডিয়া এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান উভয়ের উপর সরকারের সঠিক নজরদারির মাধ্যমে সব প্রতিকূলতা অতিক্রম করে, “শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড” এবং তা দৃঢ় করে গড়ে তোলার জন্য সবার সার্বিক সহযোগিতায় সঠিক প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার বিকল্প নেই।
Recommended Artical :
"পর্যটন শিল্পের প্রাচুর্য থাকা সত্তেও কেন পিছিয়ে বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প"Sign up here with your email
ConversionConversion EmoticonEmoticon